Azam Uddin, পরিচালক,
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, হাওরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান হয়, যা দেশের খাদ্য...
শ্রেণীভুক্ত কৃষক | |||
---|---|---|---|
অশ্রেণীভুক্ত | ১০১৩ জন | ||
ভূমিহীন | ১১৮ জন | ||
প্রান্তিক | ২৬৩৩ জন | ||
ক্ষুদ্র | ১১৮১৫ জন | ||
মাঝারী | ২৭৬৯ জন | ||
বড় | ৯০৫০ জন |
সাধারণ তথ্য | |||
---|---|---|---|
পৌরসভা | ০ টি | ||
ইউনিয়ন | ১৪ টি | ||
ওয়ার্ড | ৪২ টি | ||
ব্লক | ৪২ টি | ||
মৌজা | ১৫৫ টি | ||
গ্রাম | ১৬৩ টি | ||
বাৎসরিক মোট বৃষ্টিপাত | ১৫০৬ মি.মি. |
মোট আয়তন | ২৮৬০০ হেক্টর |
শহর অঞ্চলের আয়তন | ২০০ হেক্টর |
গ্রাম এলাকার আয়তন | ২৬০৪৫ হেক্টর |
কাঁচা ও পাকা রাস্তার আয়তন | ৮০০ হেক্টর |
কৃষি সম্পর্কিত অবকাঠামোর আয়তন | ১০০ হেক্টর |
শিল্প এলাকার আয়তন | ০ হেক্টর |
অন্যান্য স্থাপনার আয়তন | ১৪৫৫ হেক্টর |
জনসংখ্যা বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট জনসংখ্যা | ২১৮৭৪৬ জন | ||
পুরুষ জনসংখ্যা | ১০৪৯৯৮ জন | ||
মহিলা জনসংখ্যা | ১১৩৭৪৮ জন | ||
কৃষক পরিবার | ৪২৯৪০ টি |
খাদ্য বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট খাদ্য উৎপাদন এর পরিমাণ | ৬১৫৯৩ মে. টন | ||
মোট খাদ্য চাহিদার পরিমাণ | ৪১৩০৬ মে. টন | ||
মোট খাদ্য ঘাটতির পরিমাণ | ০ মে. টন | ||
মোট খাদ্য উদ্বৃত্ত এর পরিমাণ | ১৪১২৮ মে. টন | ||
বীজ, গোখাদ্য ও অন্যান্য অপচয় এর মোট পরিমাণ | ৬১৫৯ মে. টন | ||
শস্য নিবিড়তার শতকরা হার | ১৭১ % |
অবকাঠামোর তথ্য | |||
---|---|---|---|
খাদ্য গুদাম এর সংখ্যা | ২ টি | ||
কোল্ড স্টোরেজ এর সংখ্যা | ০ টি | ||
অনান্য কৃষি স্থাপনার সংখ্যা | ৭ টি | ||
ইট ভাটার সংখ্যা | ৬ টি |
প্রাকৃতিক ও কৃষি বৈচিত্র্য | |||
---|---|---|---|
নদী ও খাল এর সংখ্যা | ২ টি | ||
হাওড় এর সংখ্যা | ০ টি | ||
বিল/বাওড় এর সংখ্যা | ০ টি | ||
স্থায়ী জলাশয় এর সংখ্যা | ৩৫০ টি | ||
নার্সারি এর সংখ্যা | ২৫ টি | ||
স্থায়ী ফলবাগান এর সংখ্যা | ১৯৮ টি |
ভূমিরূপ অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এ.ই.জেড. নম্বর | ১২,১৪,১৯ | ||
নদী/হাওড়/বিল/বাওড় এর মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
স্থায়ী জলাশয় এর মোট আয়তন | ২৫০ হেক্টর | ||
সারা বছর/সাময়িক জলাবদ্ধ এলাকার মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
উঁচু জমির মোট আয়তন | ১৮০০ হেক্টর | ||
মাঝারী উঁচু জমির মোট আয়তন | ১৯৫০ হেক্টর | ||
মাঝারী নিচু জমির মোট আয়তন | ১৪৮৫০ হেক্টর | ||
নিচু জমির মোট আয়তন | ২৩৫০ হেক্টর | ||
অতি নিচু জমির মোট আয়তন | ১৪০০ হেক্টর |
মাটির গঠনগত বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এঁটেল মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
এঁটেল দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
বেলে দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
বেলে মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর |
উদ্যান ফসলের জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
স্থায়ী ফলবাগান এর মোট আয়তন | ৪০ হেক্টর | ||
বনজ বৃক্ষের আচ্ছাদন এর মোট আয়তন | ৫ হেক্টর | ||
ঔষধী বৃক্ষ আবৃত জমির মোট আয়তন | ১ হেক্টর | ||
অন্যান্য বৃক্ষ দ্বারা আচ্ছাদিত জমির মোট আয়তন | ২ হেক্টর |
ফসল উৎপাদন অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এক ফসলী জমির মোট আয়তন | ৯৫০০ হেক্টর | ||
দুই ফসলী জমির মোট আয়তন | ১০৩০০ হেক্টর | ||
তিন ফসলী জমির মোট আয়তন | ২৩৫০ হেক্টর | ||
তিন এর অধিক ফসলী জমির মোট আয়তন | ২০০ হেক্টর | ||
আবাদযোগ্য কিন্তু স্থায়ীভাবে পতিত জমির মোট আয়তন | ৫০ হেক্টর | ||
অনাবাদী জমির মোট আয়তন | ৩৫ হেক্টর |
শস্য বিন্যাস | জমির আয়তন ( হেক্টর) | জমির শতকরা হার |
---|---|---|
১। বোরো-পতিত-পতিত | ৭১২৫.০০ | ৩১.৯০ % |
২। বোরো-বোনাআমন-বোনাআমন | ২৫০০.০০ | ১১.২০ % |
৩। বোরো-পাট-পতিত | ২৩৭৫.০০ | ১০.৬০ % |
৪। ডাল/তেল-পাট-পতিত | ৩৫০০.০০ | ১৫.৬০ % |
৫। ডাল/তেল-বোনাআউশ-বোনাআমন(মিশ্র) | ৩৫০.০০ | ১.৫৭ % |
৬। ডাল/তেল-বোনাআমন-বোনাআমন | ৭০০.০০ | ৩.১০ % |
৭। গম-পাট-রোপাআমন | ৩০০.০০ | ১.৩০ % |
৮। গম-পাট-পতিত | ১৪০০.০০ | ৬.৩০ % |
মৌসুমের নাম | ফসলের নাম | ফসলের জাত | আওতাধীন জমির আয়তন |
---|
উপকরন নাম | উপকরন শ্রেণী | সংখ্যা | জমির-আয়তন |
---|---|---|---|
১। গভীর নলকূপ (বিদ্যুৎ) | সেচ | ১৪ | ০ |
২। অগভীর নলকূপ (ডিজেল) | সেচ | ৩১১৬ | ০ |
৩। পাওয়ার পাম্প | সেচ | ৪৯৩ | ০ |
৪। কম্বাইন্ড হার্ভেস্টার | কর্তন ও মাড়াই | ৬ | ৪৮০.০০ |
৫। রিপার মেশিন | কর্তন ও মাড়াই | ২৩ | ১৩৮০.০০ |
৬। ধান মাড়াই যন্ত্র (শক্তিচালিত) | কর্তন ও মাড়াই | ১২৫০ | ০ |
৭। ট্রাক্টর | চাষ | ৪ | ০ |
৮। পাওয়ার টিলার | চাষ | ৭২৬ | ০ |
৯। ফুট পাম্প স্প্রেয়ার | abce | ৩৬ | ০ |
১০। গুটি ইউরিয়া প্রয়োগ যন্ত্র | abce | ২৬ | ০ |
১১। ন্যাপস্যাক স্প্রেয়ার | abce | ৪২৫ | ০ |
প্রকল্পের নাম | অবস্থা |
---|---|
১। এগ্রো মেটিওরলজিক্যাল ইনফরমেশন সিস্টেমস ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট | চলমান |
২। ভাসমান সবজি ও মসলা উৎপাদন প্রযুক্তি | চলমান |
৩। "কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও মসলা বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প (৩য় পর্যায়)" | চলমান |
৪। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প (3য় পর্যায়) | চলমান |
৫। ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রোগ্রাম-ফেজ-II প্রজেক্ট (এনএটিপি-২) | চলমান |
৬। আইপিএম কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্প | চলমান |
৭। খামার পর্যায়ে উন্নত পানি ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তির মাধ্যমে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প | চলমান |
৮। কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্প | চলমান |
৯। কৃষি বাতায়নে কৃষক তথ্য সন্নিবেশ কর্মসূচি | চলমান |
১০। বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের ক্ষুদ্র চাষীদের জন্য কৃষি সহায়ক প্রকল্প | সমাপ্ত |
১১। উপজেলা পর্যায়ে প্রযুক্তি হস্তান্তরের জন্য কৃষক প্রশিক্ষণ (২য় পর্যায়) প্রকল্প | সমাপ্ত |
১২। "চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প (২য় পর্যায়)" | সমাপ্ত |
১৩। "চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প" | সমাপ্ত |
১৪। পিরোজপুর গোপালগঞ্জ বাগেরহাট সমন্বিত কৃষি উন্নয়ন প্রকল্প | সমাপ্ত |
১৫। খামার যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প-২য় পর্যায় | সমাপ্ত |
কৃষি, মাটি ও আবহাওয়া সম্পর্কে বিশেষ তথ্য | |||
---|---|---|---|
কাশিয়ানী উপজেলা গোপালগঞ্জ জেলার উত্তর পশ্চিমাংশে অবস্থিত। এ উপজেলার উত্তরে ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী ও নগরকান্দা, পূর্বে গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর, দক্ষিণে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা এবং পশ্চিমে নড়াইল জেলার লোহাগড়া ও ফরিদপুর জেলার আলফাডাঙ্গা উপজেলা দ্বারা বেষ্টিত। উপজেলাটি প্রায় ২৩০ র্৫ ও ২৩০ ১র্৮ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯০ ৪র্২ ও ৮৯০ ৫র্৬ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। গোপালগঞ্জ জেলার মধ্যে কাশিয়ানী উপজেলা একটি নিম্ন ভূমি, উর্বর ও স্বল্প উপযোগী কৃষি ক্ষেত্র। এখানকার ভূমির বন্ধুরতা, মাটি, পানি, খালবিল, নদীনালা, জোয়ারভাটার প্রভাব, বন্যা, খরার মত প্রাকৃতিক দূর্যোগ এ উপজেলায় এক ভিন্ন কৃষি পরিবেশ জোনে পরিণত করেছে। এ উপজেলায় কৃষি কাজের অনুকুল অবস্থা ৬ মাস, ডিসেম্বর হতে মে মাস পর্যন্ত বিরাজিত থাকে। বাকী ছয় মাস বর্ষার পানিতে অধিকাংশ আবাদযোগ্য জমি ডুবে থাকে যা জুন মাস হতে অক্টোম্বর মাস পর্যন্ত। এ উপজেলায় বোনা আমন, বোরো ( উফশী ), আউশ, পাট, রবি শস্য ( সরিষা, গম, ডাল ও অন্যান্য তৈল ফসল ) শাক-সব্জি ফলমূল, আখ ইত্যাদি সব ধরনের ফসলই চাষ হয়ে থাকে। উপজেলায় রবি মৌসুমে শীতকালীন ফসল উৎপাদন নিরাপদ এবং ঝুঁকি কম থাকায় এ মৌসুমে উপযোগী ফসল উৎপাদনে অধিক জোর দেওয়া হয়। রবি মৌসুমে প্রধানত; বোরো, গম, তরমুজ, ডাল, তেল ও মসলাজাতীয় ফসল উৎপাদন ছাড়াও আখ, চিনাবাদাম, আলু, সয়াবিন ও বিভিন্ন প্রকারের শাক সব্জী উৎপাদন হয়ে থাকে। উপজেলায় খরিপ-১ মৌসুমে আউশ, বোনা আমন, পাট, শাকসব্জী, তিল, মুগ ও মেস্তার আবাদ হয়। খরিপ-২ মৌসুমে চাষীরা রোপা আমন চাষে আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে। উপজেলায় বিভিন্ন প্রকার শাকসব্জী উৎপাদন বৃদ্ধির প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। এ বছর সার ও বীজের দাম কম, জেলায় সার ও বীজের কোন ঘাটতি নেই নন-ইউরিয়া সারের দাম কম থাকার কারণে চাষীরা বোরো ফসলে সময়মত সঠিক মাত্রায় সার প্রয়োগ করতে পারছে। তদুপরি কাশিয়ানীর মাটি উর্বর, এমনকি নন-ইউরিয়া সারের মূল্য কম থাকায় চাষী ভাইয়েরা জমিতে সার পরিমিত পরিমানে সময়মত প্রয়োগ করবে ফলে বোরো ধানে বাম্পার ফলন হবে বলে আসা করা যাচ্ছে। উপজেলার সকল শ্রেণীর কৃষকদের স্বার্থে ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মাঠ কর্মীদের কার্যক্রম আরও গতিশীল করার লক্ষ্যে কোন প্রকার সরকারী অর্থ খরচ না করে কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার বিশেষ কৃষি সম্প্রসারণ কর্মসূচী বাস্তবায়নের কাজ অব্যাহত আছে। যেমন- বসত বাড়ীতে দেশীয় ফলের বাগান তৈরি, মাটির স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য কম্পোষ্ট সার উৎপাদন ও ব্যবহার, ভার্মি কম্পোষ্ট সার উৎপাদন ও ব্যবহার এবং গুটি ইউরিয়া ব্যবহার বৃদ্ধি, উফশী জাতের ধান ও গম বীজ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ ও রবি মৌসুমে হাইব্রিড জাতের ধান চাষ সম্প্রসারণ, খঈঈ, ড্রাম সিডার ও উইডার ব্যবহার, ওঈগ ও রোপা আমনে সম্পূরক সেচ ইত্যাদি কার্যক্রম বাস্তবায়িত হচ্ছে। | |||
কৃষির চ্যালেঞ্জ | |||
ক আধুনিক উফশী ধানের আবাদ বৃদ্ধি না করা। ক হেক্টর প্রতি ধানের উৎপাদন বৃদ্ধি কল্পে এলসিসি ব্যবহার না করা। গ অনিষ্টকারী পোকা মাকড়ের কবল থেকে ফসল রক্ষায় সচেতনতা কম। ঘ সুষম মাত্রায় নন-ইউরিয়া সার ব্যবহারে অনুৎসায়ি। ঙ মাটির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করায় অনুৎসায়ি। চ ডাল জাতীয় ফসলের আবাদ বৃদ্ধি কমে যাচ্ছে। ছ জৈব সার তৈরী করণে আগ্রহ কম। | |||
কৃষিতে সম্ভাবনা | |||
ক আধুনিক উফশী আউশ ধানের আবাদ বৃদ্ধি করা সম্ভব। খ সুষম মাত্রায় নন-ইউরিয়া সার ব্যবহার করা সম্ভব। গ মাটির স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে কম সার ব্যবহার করে ফলন বৃদ্ধি করা সম্ভব। ঘ ডাল জাতীয় ফসলের আবাদ বৃদ্ধি করা সম্ভব। ঙ জৈব সার তৈরী করণে আগ্রহ সৃষ্টি করা সম্ভব। চ প্রশিক্ষনের মাধ্যমে কৃষকদের চাষাবাদ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা সম্ভব। ছ মটিভেশনাল ট্যুরের মাধ্যমে কৃষকদের প্রযুক্তিগত জ্ঞান বৃদ্ধি করা সম্ভব। জ সয়াবিন আবাদ ও সম্প্রসারণ করা সম্ভব। ঝ মসলা জাতীয় ফসলের আবাদ বৃদ্ধি করা সম্ভব। ঞ তৈল জাতীয় ফসলের আবাদ বৃদ্ধি করা সম্ভব। ট উদ্যান ফসল আবাদ বৃদ্ধি করা সম্ভব। | |||
সম্ভাবনাময় ফসল | |||
গোপালগঞ্জ জেলাধীন কাশিয়ানী উপজেলার মোট আয়তন ২৮৬০০ হেক্টর। তন্মধ্যে আবাদযোগ্য জমির পরিমান ২২৩৮৫ হেক্টর। আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে বিগত ১০ বছরে উপজেলার শস্যের নিবিড়তা বেড়েছে প্রায় ১০%। অত্র উপজেলায় গড়ে ১২৫০০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়। উক্ত বোরো ধানের জমিতে চাষীরা গুটি ইউরিয়া প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে ফলন বৃদ্ধির সাথে সাথে ইউরিয়া সাশ্রয় করে চলেছেন। শতকরা ৬০ ভাগেরও বেশি জমিতে গুটি ইউরিয়া ব্যবহার হয়ে থাকে। চলতি বছরে ৭০% জমিতে গুটি ইউরিয়া ব্যবহারের আশা করা হচ্ছে। উক্ত প্রযুক্তিটি কৃষকদের মাঝে অত্র উপজেলায় ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। কাশিয়ানী উপজেলার মহেশপুর ইউনিয়নের শিবগাতী ও জোনাসুর গ্রামে প্রচুর পরিমানে লেবু ও আম উৎপাদন হয়। এ ছাড়া মহেশপুর ও সাজাইল ইউনিয়নের প্রায় প্রতিটি বাড়ি ও রাস্তার ধারে ব্যাপক ভাবে আমড়া উৎপাদন হচ্ছে। এখান থেকে আমড়া উৎপাদন মৌসুমে প্রতিদিন ১৫০ থেকে ২০০ বস্তা (প্রতি বস্তা ৮০ কেজি) আমড়া ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন শহরে প্রেরণ করা হয় এবং অমৌসুমে প্রতিদিন ৮০ থেকে ১০০ বস্তা আমড়া বিক্রি করা হয়। উপজেলায় সবজি উৎপাদনের পরিমান দিন দিন বেড়ে চলেছে। আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ ও ব্যবহারের মাধ্যমে অত্র উপজেলার কৃষিতে দিন দিন পরিবর্তন আসছে। | |||
অর্জন / সাফল্য | |||
জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত কৃষকের তালিকা ঃ ১) জাতীয় ইঁদুর নিধন অভিযান ২০১৫, ২০১৬ এবং ২০১৭ খ্রিঃ জনাব মোঃ দেলোয়ার হোসেন, পিং- মৃত আব্দুল গফুর শেখ, সাং- পূর্ব ঘোনাপাড়া, ডাকঘর- ঘোনাপাড়া, উপজেলা- কাশিয়ানী, জেলা- গোপালগঞ্জ এর নিধনকৃত ইদুঁরের সংখ্যার উপর ভিত্তি করে জাতীয় পর্যায়ে পুরস্কারপ্রাপ্ত হয়েছেন। ২) জাতীয় যুব দিবস ২০১৭ খ্রিঃ জনাব কে এম রফিক-উল-হাসান, পিতার নাম ঃ বি এ রফিক-উল-আলম খান, মাতার নাম ঃ রহিমা আলম, ঠিকানা ঃ গ্রাম- উত্তর ফুকরা, ডাকঘর- ফুকরা, ইউনিয়ন- ফুকরা, উপজেলা- কাশিয়ানী, জেলা- গোপালগঞ্জ এর সবজি, ফল ও মৎস্য চাষের উপর ভিত্তি করে জাতীয় যুব পুরস্কারপ্রাপ্ত হয়েছেন। |
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
আম হচ্ছে বাংলাদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফল। আমকে তাই ফলের রাজা বলা হয়। আমের মুকুল আসা ও ফল ধরার সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাঙ্খিত ফলন পেতে এ সময় যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া অপরিহার্য। কেননা সঠিক...
ঢেমসি যার ইংরেজি নাম Buck Wheat যা একটি দানাদার ফসল। ইহার চাল এবং আটাতে রয়েছে অতিমাত্রায় প্রোটিন, মিনারেল এবং ফাইবার যাহা আমাদের উত্তম খাদ্য। আরো রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ,...
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, হাওরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান হয়, যা দেশের খাদ্য...
সফলভাবে বোরো ধান ঘরে তুলতে পারলে খাদ্যের কোন সংকট হবে না: কৃষিমন্ত্রীসারা দেশের বোরো ধান সফলভাবে...
ছাদ বাগানে টবে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতিড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও...